আমাদের পার্শ্ববর্তী
দেশ ভারত। খুব
সহজেই এ
দেশের ভিসা
পাওয়া সম্ভব। সবার
সুবিধার কথা
চিন্তা করে
বাংলায় সহজ
ভাবে দেয়া
হলো-
বাংলাদেশীদের জন্য
ভারতীয় স্টেট
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনায়
বাংলাদেশে ৯টি ভারতীয় ভিসা
আবেদনপত্র কেন্দ্র
(আইভ্যাক) আছে।
এগুলো হলো-
আইভিএসি
,যশোর
ভারতীয়
ভিসা
আবেদন
কেন্দ্র,
যশোর, ২১০,
নড়াইল
রোড,
যশোর, (বিএডিসি
বীজ
স্টোরেজ
গুদাম
সুপারিবাগান
এর
বিপরীত
দিকে
)
আইভিএসি,বরিশাল
উত্তর
সিটি
সুপার
মার্কেট, ১
ম
তলা,
বরিশাল
সিটি
কর্পোরেশন, অমৃতা
লাল
দে
রোড,
বরিশাল
আইভিএসি,ময়মনসিংহ
২৯৭/১, মাসাকান্দা, ১ম
তলা,
মাসাকান্দা
বাসস্ট্যান্ড, ময়মনসিংহ
আইভিএসি,রংপুর
জে
বি
সেন
রোড, বিপরীত
রাম
কৃষ্ণ
মিশন, মাহিগঞ্জ
,রংপুর
আইভিএসি,চট্টগ্রাম
ভারতীয়
স্টেট
ব্যাঙ্ক, ২১১১,
জাকির
হোসেন
রোড,
হাবিব
লেন, বিপরীত
পবিত্র
ক্রিসেন্ট
হাসপাতাল,
চট্টগ্রাম
আইভিএসি,সিলেট
ভারতীয়
স্টেট
ব্যাঙ্ক, রহিম
টাওয়ার,
সুভানিঘাট
বিশ্বরোডে
রোড, সিলেট
৩১০০,বাংলাদেশ.
আইভিএসি,
খুলনা
ভারতীয়
ভিসা
আবেদন
কেন্দ্র, ডাঃ
মতিয়ার
রহমান
টাওয়ার, ৬৪,
কেডিএ
এভিনিউ, কেডিএ
বাণিজ্যিক
এলাকা,
ব্যাংকিং জোন, খুলনা-৯১০০
ব্যাংকিং জোন, খুলনা-৯১০০
আইভিএসি,রাজশাহী
মরিয়ম
আলী
টাওয়ার, হোল্ডিং
নং
১৮,
নং
৫৫৭
প্লট,
১ম
তলা, প্রাচীন
বিসমিল্লাহ
গ্রেটার
রোড,
বর্ণালী মোড়, ১ম তলা, ওয়ার্ড নং -১০, রাজশাহী.
বর্ণালী মোড়, ১ম তলা, ওয়ার্ড নং -১০, রাজশাহী.
আইভিএসি,
ঢাকা
( জেএফপি
)
জি
- এক
, দক্ষিণ
কোর্ট,
যমুনা
ফিউচার
পার্ক,
প্রগতি
শরণী,
বারিধারা,
ঢাকা
-১২২৯,
বাংলাদেশ
.
ভিসার ধরণ-
ভারত সরকার
বিভিন্ন ধরনের
ভিসা ইস্যু
করে থাকে।
কে কোন
ভিসার জন্য
আবেদন করতে
পারবে এবং এর
জন্য কি
কি কাগজ
পত্র প্রয়োজন
তা নিচে
দেয়া হলো-
বিজনেস/ ব্যবসায়িক ভিসা
ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে
(কমার্শিয়াল/ ইকনোমিক/ট্রেড) ভারত
গমনে ইচ্ছুক
আবেদনকারীদের জন্য
ইস্যু করা
হয়।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমুহ-
- আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি সাথে ২x২ সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- বাংলাদেশে আবেদনকারীর প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ের নাম, ঠিকানা ও যোগাযোগের নম্বর
- ভারত থেকে যে প্রতিষ্ঠান/ কোম্পানী স্পন্সর করছে, তার চিঠি
- বাংলাদেশের স্বীকৃত কোন চেম্বার অব কমার্স থেকে সুপারিশ চিঠি
- ভারতীয় কোম্পানীর সাথে ব্যবসায়িক লেনদেন এর কাগজপত্র (লেটার অফ ক্রেডিট)
- টিন সহ ট্রেড লাইসেন্স এর একটি কপি
- সফরের উদ্দেশ্য এবং ব্যবসায়িক চুক্তির প্রকৃতি বর্ণনা করে সহায়ক পত্র (কভারিং লেটার)
- আবেদনকারীর কোম্পানীর ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর কপি (বিগত ৬ মাসের)
- আবেদনকারীর ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর কপি (বিগত ৬ মাসের)
- কোন কোম্পানী বা প্রাইভেট ফার্মে কর্মরত থাকলে, কর্মসংস্থান চুক্তিপত্রের কপি যেটাতে আবেদনকারীর চুক্তিবদ্ধ হওয়ার তারিখ, অধিষ্ঠিত পদ এবং মাসিক বেতন উল্লেখ থাকবে
- রতে কোন বাণিজ্য / ব্যবসায় প্রদর্শনী/মেলায় অংশগ্রহণ করতে বা ঘুরতে গেলে, অংশগ্রহণের ধরণের বর্ণনা এবং ফেডারেশন/চেম্বার এর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অথবা প্রদর্শনী/মেলা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পত্র।
স্বল্পমেয়াদী একক সফর ভিসা
সাধারণত ভ্রমণ/
আত্মীয়দের সাথে
সাক্ষাৎ/ তীর্থযাত্রা
প্রভৃতির উদ্দেশ্যে
৯০ দিন
পর্যন্ত ভারতে
অবস্থান করার
জন্য এই
ভিসা ইস্যু
করা হয়।
এ ধরণের
ভিসার ক্ষেত্রে
ভারতে প্রবেশের
কাল- ভিসা
ইস্যু করার
তারিখ থেকে
এক মাস
পর্যন্ত হয়ে
থাকে।
দীর্ঘমেয়াদী সফর ভিসা
যাদের সন্তানেরা
ভারতে পড়াশোনা
করছে বা
ভারতে কর্মরত
ব্যক্তিদের পরিজনদের
অথবা অন্য
যে কোন
শ্রেণীর মানুষদের,
যাদের দীর্ঘ
সময় ব্যাপী
ভারতে থাকা
প্রয়োজন তাদের
জন্য এই
ভিসা ইস্যু
করা হয়।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমুহ-
- আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি সাথে ২x২ সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)
- আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ, আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে
- পেশা প্রমাণ (NOC) স্টুডেন্টদের জন্য আইডি কার্ড এর কপি এবং স্ত্রীদের জন্য স্বামীর পেশা প্রমাণ পত্র দিলেই চলবে।
- পাসপোর্ট এর ফটোকপি
- শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
ট্রানজিট দ্বি-প্রবেশাধিকার ভিসা
ভারতের ভেতর
দিয়ে স্থলপথ/
জলপথ দিয়ে
গমনকারী ব্যক্তিকে
টিকিট উপস্থাপন
ও তৃতীয়
পক্ষীয় দেশের বৈধ
ভিসা সাপেক্ষে
ট্রানজিট ভিসা
ইস্যু করা
হয়।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমুহ-
- আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি সাথে ২x২ সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)
- আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ, আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে
- বাস টিকেট এবং হোটেল বুকিং নিশ্চিত করুন
- পেশা প্রমাণ (NOC) স্টুডেন্টদের জন্য আইডি কার্ড এর কপি এবং স্ত্রীদের জন্য স্বামীর পেশা প্রমাণ পত্র।
- পাসপোর্ট এর ফটোকপি
- শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
- তৃতীয় পক্ষীয় দেশের ভিসা
- হোটেল বুকিং এর কপি দিতে হবে
ভারতে চিকিৎসার
উদ্দেশ্যে গমনকারী
ব্যক্তিরাই এই
ভিসার জন্য
আবেদন করতে
পারবেন।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমুহ-
- আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি সাথে ২x২ সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)।
- আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ, আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে
- নির্দিষ্ট তারিখ দিয়ে ভারত থেকে মেডিকেল আমন্ত্রণ পত্র
- সব ঔষধ মূল নথি
- পেশা প্রমাণ (NOC) স্টুডেন্টদের জন্য আইডি কার্ড এর কপি এবং স্ত্রীদের জন্য স্বামীর পেশা প্রমাণ পত্র দিলেই চলবে।
- পাসপোর্ট এর ফটোকপি
- শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
এছাড়াও সাথে
আরো জমা
দিতে হবে-
(১) স্বীকৃত হাসপাতাল/
ডাক্তার এর
কাছ থেকে
রোগীর চিকিৎসাধীন
অবস্থার
নির্দেশ সহকারে
চিকিৎসার
সনদপত্র
(২) প্রথম ভ্রমণের
ক্ষেত্রে, বিদেশে চিকিৎসা
সুবিধা উপভোগের
জন্য উপস্থিত
ডাক্তারের কাছ
থেকে সুপারিশ
(৩)ভারতে অব্যাহতভাবে
চিকিৎসার ক্ষেত্রে
ভারতের উপস্থিত
ডাক্তারের কাছ
থেকে সুপারিশ
(৪) হাসপাতালে ভর্তি
বা দীর্ঘমেয়াদী
চিকিৎসার জন্য,
আর্থিক সম্পদের
প্রমাণ, যেমন-(ক) ব্যাংক স্টেটমেন্ট
এর কপি
(বিগত ৬
মাসের), (খ)
ব্যাংক থেকে
সচ্ছলতার সনদ।
ভারতে যারা
পড়ালিখা করতে
যেতে চায়
তারা এই
ভিসার জন্য
আবেদন করতে
পারবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমুহ-
- আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি সাথে ২x২ সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)
- আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ, আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে
- বোনাফাইড সার্টিফিকেট
- পেশা প্রমাণ
- পাসপোর্ট এর ফটোকপি
- শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
এছাড়াও সাথে
আরো জমা
দিতে হবে-
(১) ভারতের কোন
স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়/বোর্ড এর
প্রতিষ্ঠান/কোর্সে
ভর্তির প্রমাণপত্র;
(২) অনুমোদিত ব্যাংক
এর মাধ্যমে
পিতা-মাতা/
অভিভাবকের কাছ
থেকে অঙ্গীকারপত্র,
এই মর্মে
যে, আবেদনকারীর
ভারতে পড়াশোনা
করার মত
যথেষ্ট আর্থিক
সংস্থান রয়েছে
এবং পিতা-মাতা/ অভিভাবকের
পক্ষ থেকে
প্রয়োজনীয় বৈদেশিক
মুদ্রা ব্যাংক
পরিশোধ করবে।
রিসার্চ/ গবেষণা ভিসা
যারা কোনো
বিষয়ের উপর
উচচতর গবেষণা
করার জন্য
ভারত যেতে
চায় তারা
এই ভিসার
জন্য আবেদন
করতে পারবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমুহ-
- আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি সাথে ২x২ সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)
- আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ, আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে
- ভারত থেকে আমন্ত্রণ পত্র
- পেশা প্রমাণ এবং ফরওয়ার্ডিং লেটার
- পাসপোর্ট এর ফটোকপি
- শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
- সংশ্লিস্ট প্রতিষ্ঠান থেকে আমন্ত্রণ পত্র
আবেদনকারীকে গবেষণার
ক্ষেত্রের পূর্ণ
বিবরণী সহ,
তার কাজ
গ্রহণ করার
জন্য ভারতে
ভ্রমণের অন্তত:
এক সপ্তাহ
পূর্বে ভিসার
আবেদনপত্র জমা
দিতে হবে।
কনফারেন্স/ সম্মেলন ভিসা
ভারতে ইভেন্ট/সেমিনার/ কনফারেন্স
এ অংশগ্রহণ
করার জন্য
আমন্ত্রিত ব্যক্তি
এই ভিসার
জন্য আবেদন
করতে পারবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমুহ-
- আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি সাথে ২x২ সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)
- আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ, আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে
- ভারত থেকে আমন্ত্রণ পত্র
- পেশা প্রমাণ এবং ফরওয়ার্ডিং লেটার
- পাসপোর্ট এর ফটোকপি
- শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
(১) ভারতে সম্মেলনের
আয়োজনকারীর পক্ষ
থেকে আমন্ত্রণপত্র
এবং
(২) বাংলাদেশে নিয়োগকর্তার
তরফ থেকে
চিঠি।
এমপ্লয়মেন্ট/ কর্মসংস্থান ভিসা
যারা ভারতে
চাকুরি করার
উদ্দেশ্যে যেতে
চায় তারা
এই ভিসার
জন্য আবেদন
করতে পারবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমুহ-
- আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি সাথে ২x২ সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)
- আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ, আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে
- ভারত থেকে আমন্ত্রণ চিঠি
- পেশা প্রমাণ এবং ফরওয়ার্ডিং লেটার
- চুক্তি পত্র এবং কাজের প্রস্তাব পত্র
- নিয়োগকর্তার সমস্ত আইনি দলিল
- পাসপোর্ট এর ফটোকপি
- শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
এছাড়াও সাথে
আরো জমা
দিতে হবে-
(১) ভারতীয় প্রতিষ্ঠান
থেকে নিয়োগপত্র
(২) ভিসা সেকশন,
ভারতীয় হাইকমিশন,
ঢাকা বরাবর
ভারতীয় নিয়োগকর্তার
চিঠি
(৩) ভারতে সাক্ষাৎকারের
প্রামাণিক সাক্ষ্যপত্র
(৪) ভারতে পদ
সংক্রান্ত প্রেস
প্রজ্ঞাপন
(৫) ব্যক্তি যদি
বাংলাদেশে কর্মরত
থাকে, তাহলে
সাথে বর্তমান
নিয়োগকর্তার চিঠি
দেয়াও আবশ্যক
(৬) কর্মসংস্থান ভিসা
নিয়ে ভারতে
গমনকারী ব্যক্তির
নিকটবর্তী এফ
আর আর
ও -তে
নিবন্ধন করা
প্রয়োজন।
ট্রেনিং/ প্রশিক্ষণ ভিসা
যারা কোনো
বিষয়ের উপর
ট্রেনিং বা
প্রশিক্ষন নিতে
ভারত যেতে
চায় তারা
এ ভিসার
জন্য আবেদন
করতে পারবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমুহ-
- আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি সাথে ২x২ সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- ইউটিলিটি বিল, যথা- বিদ্যুৎ, টেলিফোন, গ্যাস বা পানির বিলের অনুলিপি (গত ছয় মাসের ভিতরে)
- আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ, আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে
- ভারত থেকে আমন্ত্রণ পত্র
- পেশা প্রমাণ এবং ফরওয়ার্ডিং লেটার
- পাসপোর্ট এর ফটোকপি
- শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সকল পুরানো পাসপোর্ট
এছাড়াও সাথে
আরো জমা
দিতে হবে-
১)ভারতীয়
প্রতিষ্ঠান থেকে
প্রাপ্ত চিঠির
কপি,
২)ভিসা
সেকশন, ভারতীয়
হাইকমিশন, ঢাকা
বরাবর ভারতীয়
প্রতিষ্ঠানের চিঠি
৩)ব্যক্তি
যদি বাংলাদেশে
কর্মরত থাকে,
তাহলে সাথে
বর্তমান নিয়োগকর্তার
চিঠি দেয়াও
আবশ্যক।
মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভিসা
বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য এই
বিশেষ ব্যাবস্থা।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সমুহ-
- আবেদন পত্রের প্রিন্ট কপি সাথে ২x২ সাইজের ছবি
- জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
- সর্বশেষ ইউটিলিটি বিল অনুলিপি
- আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ, আবেদনকারীদের জন প্রতি ১৫০ মার্কিন ডলার সমমানের বৈদেশিক মুদ্রার এসডোর্সমেন্ট এবং/অথবা আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ড এবং/অথবা ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অনুলিপি দিতে হবে
- পেশা প্রমাণ
- মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট - মূল ও ফটোকপি উভয়ই
- মুক্তিযুদ্ধ গ্যাজেট কপি
- পাসপোর্ট এর ফটোকপি
- শেষ পাসপোর্ট কপি এবং সমস্ত পুরাতন পাসপোর্ট
ভিসা আবেদন করার পূর্বে যে সমস্থ বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে-
- আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ ছয় মাস অথবা তার বেশি হতে হবে
- পাসপোর্টে নুন্যতম তিনটি খালি পাতা থাকতে হবে
- আবেদন পত্রে পাসপোর্টের নাম্বার সঠিক ভাবে উল্যেখ করতে হবে
- পাসপোর্ট ইস্যু এবং মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ সঠিক ভাবে উল্যেখ করতে হবে
- আবেদন পত্রে সঠিক ভাবে নাম থাকতে হবে
- আবেদন পত্রে অবশ্যই স্কান করা ছবি থাকতে হবে
- পূর্বের কোনো পাসপোর্ট থাকলে তা মূল পাসপোর্ট এর সাথে জমা দিতে হবে, পাসপোর্ট যদি হারিয়ে গিয়ে থাকে তাহলে থানার জিডি কপি দিতে হবে
- পূর্বেবর্তী ভিসা ইস্যু করার বিবরণ খালি রাখা যাবে না
- ভারত এবং বাংলাদেশের রেফারেন্স খালি রাখা যাবে না
- বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা ইউটিলিটি বিলের সাথে মিল থাকতে হবে
- পেশার বিবরন শঠিক ভাবে পূরন করতে হবে
- জম্মের তারিখ জাতীয় পরিচয় পত্র বা জন্ম সনদের সাথে মিল থাকতে হবে
- আবেদন পুরন করার ৮ দিনের মধ্যে ভিসা আবেদন কেন্দ্রে জমা দিতে হবে।
চলুন জেনে নেই কিভাবে নিজেই অনলাইনে ফর্ম পুরন করতে হয়-
২) এর
পর "Online visa application"
এ ক্লিক
করুন
যে পেইজটি
খুলবে সেটি
নিন্মের মত
করে পুরন
করুন-
Country
you are applying visa from - Bangladesh
Indian
Mission – কোথায় ফর্ম
জমা দিবেন
- ঢাকা, চিটাগং, রাজশাহী যেকোনো একটি
Nationality
- Bangladesh
Date of
Birth – আপনার জন্ম তারিখ পাসপোর্ট অনুযায়ী
Email ID –
আপনার ইমেইল আইডি
Re-enter
Email ID - আপনার ইমেইল আইডি আবার লিখুন
Expected
Date of Arrival – আপনি কয় তারিখে যাবেন তার আনুমানিক একটি তারিখ দিন।
Visa Type
- আপনার কি ভিসা প্রয়োজন (যেমন ট্যুরিস্ট / মেডিকেল)
Purpose – ট্যুরিস্ট ভিসা হলে Purpose হবে tourism
Please
enter above text – উপরে যা লিখা আছে লিখুন
হয়ে গেলে
“Continue” ক্লিক করুন
এর পর
সবগুলো পেইজ
যথাযথ ভাবে
পুরন করুন।
* চিহ্নিত কলাম
পূরণ বাধ্যতামূলক।
ব্যক্তিগত বিবরণ
- নাম, বংশগত
নাম এবং
অন্যান্য বর্ণনা
পাসপোর্টে উল্লেখিত
বিষয়ের সাথে
মিল থাকতে
হবে।
পাসপোর্ট
বিবরণ-পাসপোর্ট
নং,
ইস্যুকৃত
স্থান,
ইস্যুকৃত
তারিখ
এবং
মেয়াদোত্তীর্ণের
তারিখ
যেমনটি
আপনার
বিদ্যমান
বৈধ
পাসপোর্টে
উল্যেখ
আছে
সেই
ভাবে
পুরন
করুন।
আবেদনকারীর যোগাযোগের
বিবরণ- বর্তমান
ঠিকানা হিসাবে
আপনার ইউটিলিটি
বিলে যা
দেয়া
আছে
তার সাথে
মিল রেখে
পুরন
করুন।
ই-মেইল
আইডি ও
মোবাইল সঠিক
হতে হবে।
পারিবারিক বিবরণ-যথাযথ ভাবে
পুরন করুন।
পূর্ববর্তী জাতীয়তা
উল্লেখ করা
বাধ্যতামূলক।
ভিসা অনুসন্ধান
বিবরণ-যথাযথ
ভাবে পুরন
করুন
পূর্ববর্তী ভ্রমণ:
খালি রাখা
উচিৎ নয়
(পূর্ববর্তী ভিসার
নম্বর এবং
ইস্যুর তারিখ
যথাযথ ভাবে
পুরন করুন)।
দু’জন রেফারেন্সের
বিবরণ-
যথাযথ
ভাবে
পুরন
করুন।
Duration
of Visa 1 বছর দিবেন,
৬৫ বছর
বয়স বা
বেশি হলে
5 বছর দিতে
পারেন।
No. of
Entries: Multiple
এখানে একটা
গুরুত্বপূর্ণ হল
port entry এবং port exit আপনি কোথায়
যাবেন তা
ভেবে সেই
পোর্ট কে
বেছে নিন।
বর্তমানে আপনি
যে পোর্টেই
দিন না
কেন By Rail Gede, By Road Haridaspur,
By Air এই তিনটি
পোর্ট উন্মুক্ত।
অর্থাৎ এই
তিনটি ছাড়া
যে পোর্ট
দেন না
কেন এই
তিন পোর্ট
দিয়ে যেতে
আসতে পারবেন।
আপনাকে ভারতের
পরিচিত কারো
নাম ঠিকানা
ও ফোন
নাম্বার দিতে
হবে। যারা
নতুন ট্যুরিস্ট
তাদের ঐ
দেশের কাউকে
চেনার কথা
না। এই
ক্ষেত্রে আপনি
যা করতে
পারেন ইন্টারনেট
এ একটি
হোটেল খুজবেন
যেখানে কারো
নাম, ফোন
নাম্বার পাবেন,
ফর্ম এ
তার নাম,
ঠিকানা, ফোন
নাম্বার লিখে
দেন।
শেষে আপনাকে
ছবি upload করতে হবে।
এই পেইজ
এ আবার
সেই একই
তথ্য। ইন্টারনেট
এ একটি
হোটেল খুজবেন
যেখানে কারো
নাম, ফোন
নাম্বার পাবেন,
ফর্মে হোটেলের
নাম, ঠিকানা,
ফোন নাম্বার
দিবেন। (আগের
পেইজ আর
এই পেইজ
এর তথ্য
এক হলে
সমস্যা নেই)
“Save and
continue” তে ক্লিক
করুন।
একটি পেইজ
ওপেন হবে,
সেখানে আপনার
সব তথ্য
দেখাবে। সঠিক
থাকলে “Verify and continue” তে ক্লিক
করুন।
আপনাকে একটা
অ্যাপ্লিকেশান আই
ডি দেখাবে।
ওটা সেইভ
করে রাখুন।
যদি আপনার
তারিখের প্রয়োজন
না হয়
তাহলে প্রিন্ট
করে নিন।
আর যদি
তারিখ প্রয়োজন
হয় সেক্ষেত্রে
Book Appointment এ ক্লিক
করুন।
পরের পেইজ
এ “I want to generate OTP” সিলেক্ট করুন।
এতে আপনার
মোবাইল এ
একটি এস
এম এস
যাবে।
ততক্ষণে আপনি
বাকি ঘরগুলো
পুরন করতে
থাকুন। এস
এম এস
পেলে উপরে
“I have received OTP ” সিলেক্ট করুন।
এস এম
এস এর
কোড টি
ফর্ম এ
টাইপ করুন।
শেষে সাবমিট
করুন। (এই
এস এম
এস আসাটাই
হল ঝামেলা।
যদি না
আসে তাহলে
আপনার তারিখ
পাওয়া আর
হবে না।)
পরের পেইজ
এ আপনার
ভিসা কেন্দ্র
সিলেক্ট করুন।
অটো একটা
তারিখ পেয়ে
যাবেন। সেইভ
করুন একটা
পি ডি
এফ ফাইল
সেইভ হবে।
ঐ ফাইল
রঙিন প্রিন্ট
করে নিন।
আবেদনের একেবারে
ডান
দিকের
শীর্ষে
অঙ্কিত
বক্সে
ও
ভিসা
আবেদনের
শেষের
পাতায়
স্বাক্ষর
করুন।
পুরন করা
ফর্মের উপরে
ডান পাশে একটি
recent ২/২
ইঞ্চি ছবি
আঠা দিয়ে
লাগাতে হবে।
আর মনে
রাখবেন এই
ছবি অবশ্যই
অনলাইনে যে
ছবি দিয়েছেন
তা এক
হতে হবে।
বাংলাদেশিদের জন্য ইন্ডিয়ান ভিসা ফি
ইন্ডিয়ার ভাষ্য
মতে বাংলাদেশের
জন্য ভিসা
ফি ফ্রি।
শুধু মাত্র
ভিসা প্রসেসিং
ফি বাবদ
৮০০ টাকা
নিয়ে থাকে।৫ আগস্ট
২০১৮ থেকে
ভারতীয় ভিসা
প্রক্রিয়াকরণ ফি
৮০০ টাকা
নির্ধারন করা
হয়েছে।
আপনার payment হয়ে গেলে
আপনার মোবাইল
এ একটা
এস এম
এস আসবে।
পাসপোর্ট ডেলিভারি দেয়ার সময়-
ভিসা জমা
দেয়ার পর
আপনাকে একটা
টোকেন দিবে।
সেখানে ভিসা
দেয়ার তারিখ
লেখা থাকবে।
ঐ তারিখ
অনুযায়ী বিকাল
৩টা থেকে
৬টার মধ্যে
পাসপোর্ট নিয়ে
আসবেন।
গুরুত্ব পুর্ণ নোট -
- ভিসা জমা পদ্বিত খুবই সহজ, দালাল দ্বারা আবেদন জমা দেয়ার কোনো সুযোগ নাই।
- এখন ভিসা জমা দিতে ইটোকেন এর প্রয়োজন নেই, আবেদন পুরণ করে সরাসরি গিয়ে জমা দেয়া যায়।
- মানি এক্সচেঞ্জ কর্তিক ইস্যু করা ডলার এন্ড্রোস গ্রহন যোগ্য নয়।
- তিন মাসের বেশী পুরানো ছবি গ্রহন যোগ্য নয়।
- সম্পুর্ণ মুখ বোঝা যায় এই ধরনের রঙ্গীন ছবি লাগবে, যার মাপ হবে ২x২।
No comments:
Post a Comment